Deprecated: preg_replace(): Passing null to parameter #3 ($subject) of type array|string is deprecated in /home/ikrimikr/public_html/wp-includes/kses.php on line 1744
গল্প : কাকলী প্রধানছবি : শামীম আহমেদ মেঘের দেশে ছিল এক মেঘ রাজকন্যা। মেঘের দেশে সে ঘুরে বেড়াত হেসে-খেলে নেচে-গেয়ে। কখনো মেঘ
সাউথ আফ্রিকায় খুব ভালো খেলেছিলেন তাসকিন। বাংলাদেশের জাতীয় ক্রিকেট দলের ফাস্ট বোলারÑআমাদের সবার খুব প্রিয় ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ। খেলতে খেলতেই হাতে আঘাত
লেখক জুয়াইরিয়াহ্ ওয়াইজ। শ্রেণি : প্রথমশিল্পী রামিসা ফারহা। শ্রেণি : ষষ্ঠ তখন আমার দাদাবাড়ি গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন সড়কে ছিল। দাদার বাড়িটাকে ওই
একটাই বন। তো সে বনে থাকে…আচ্ছা, বইয়ের নাম দেখেও তো বোঝা যায়, কারা হালুম বলে ডাকে। ‘হালুম! আলুম!’ বইটি লিখেছেন ধ্রুব এষ।
যতীন্দ্রমোহন বাগচীর ‘কাজলা দিদি’ আবার ফিরে এলো। শুধু শিশুদের জন্য নয়, বড়দের জন্যও। আঁকিয়ে সব্যসাচী মিস্ত্রীর আঁকায় খুব সহজে চেনা যাবে সেই
লেখা : ইশতিয়াক হাসান বাপি, আমরা তিনটা দিন সুন্দরবনে কাটালাম, কিন্তু বাঘ দেখতে পেলাম না। এটা কী হলো? এবার সুন্দরবন থেকে ফেরার
কৌতুক রসবোধের জন্য সারা দেশব্যাপী খ্যাতি ছিল গোপাল ভাঁড়ের। তার জীবনে ঘটে যাওয়া রসিকতাগুলো মানুষের মুখে মুখে গ্রামগঞ্জ থেকে সারা দেশে ছড়িয়ে
ছবি : শিল্পী সুনেহ্রী আলমশ্রেণি : দশম লেখক : তৈয়বুর রহমান ভূঁইয়াশ্রেণি : দ্বাদশ দিল্লিথেকে বিল্লিএসে বলল কী তা জানিস? আমি তোদের
অমাবস্যার রাত। দোয়াতের কালির মতো অন্ধকার চারদিক। এই অন্ধকারে মানুষ তো দুরের কথা ভুতেরাও চোখে দেখতে পায় না। এরকম অন্ধকারে ঘুমঘুমির মাঠে