জন্মদিনের উপহার

ভূতপুরে গেল ভোম্বল। ভূতেরা এলো ভয় দেখাতে। কিন্তু একটুও ভয় পেল না সে। উল্টো ভয় পেল ভূতেরা। ভোম্বলকে বানিয়ে দিল ভূতের রাজা।

মায়ের পাশে আর ঘুমাতে পারল না দীপু। পা টিপে টিপে বেরিয়ে পড়ল এই ভরদুপুরে। পিছু নিল একটা ফড়িংয়ের। ছুটতে ছুটতে ঝোপজঙ্গলের ভেতর ঢুকে পড়ল সে। কী যেন একটা নড়েচড়ে উঠল।

দুই ভূত। একজন কবি। একজন আর্টিস্ট। একদিন ঠিক দুপুর বেলা। দুই ভূত বাঁশঝাড়ে ঠ্যাং ঝুলিয়ে বসে বসে ছবি আঁকছে। কবিতা লিখছে। হঠাৎ! আর্টিস্ট ভূত বলল, ‘দেখা যায়! দেখা যায়!’

একটা সময় ছিল যখন জোনাকিদের আলো ছিল না। তখন অন্ধকারে খাবার জোগাড় করতে খুব কষ্ট হতো। অন্ধকারে দেখতে না পেয়ে বিষপাতা খেয়ে কঙ্কাবতীর ছোট ভাইটি অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। তারপর...।

একটা পাহাড় আঁকলাম। পাহাড় দিয়ে আকলাম গাছ। এখন গাছটা দিয়ে আঁকব ঘর। এই যে জানালা দিলাম। দরজাও দিলাম একটা। এবার ঘরটাকে তুলে দিলাম পাহাড়ে।

একদিন বকা খেয়ে খুব মন খারাপ হলো জিরোধনীর। কাঁদতে কাঁদতে চলে এলো পুকুরপাড়ে। বিশাল পদ্মপুকুর। পুকুরে ছিল অনেক পদ্মগাছ। পুকুরের তলায় ছিল ইয়া বড় এক ঝিনুক। ওর কান্নার শব্দ শুনল ঝিনুক।

হঠাৎ করেই ছোট্ট হয়ে গেলাম। ছোট্ট মানে ছোট্ট! এক্কেবারে চার কি পাঁচ! আমার হাতে আহমেদ রিয়াজের ‌‌’টিনা আর মিনা’ বইয়ের মলাট দেখব নাকি বই খুলে ভেতরে যাব বুঝতে পারলাম না। মলাটের মধ্যেই ঘুরতে ঘুরতে বইটা পড়েই ফেললাম।

আচ্ছা! বানর কি গিটার বাজাতে পারে? গান গাইতে পারে? ব্রাজিলের বানররা পারে। অপরাধী বাঘ কীভাবে ঠকিয়েই চলল ছাগলটাকে। বাঘ আর হরিণ আজও কেন একে অপরের পেছনে ছুটে বেড়াচ্ছে।

মায়ের সাথে গাছের ডালে ওড়া শেখার খেলা খেলছে কাক ছানা। উড়তে চায় এখনই। আর একটু বড় হওয়ার তর সইছে না কিছুতেই। উড়তে গিয়ে ধপাস করে পড়ল মাটিতে। কিন্তু মাটিতে কী অপেক্ষা করছে, বন্ধু না বিপদ?

ফুল পাখি আর সংখ্যা চেনো, এক আর একে যোগ হয়ে বন্ধু হলো, দুই ময়না টিয়ার ভালো লাগে দোলনচাঁপা জুঁই

চড়ূই কোথায় বাসা বানায়? ঘুলঘুলিতে বাসা বানিয়ে ওরা ডিম পাড়ল। কয়টা ডিম? কত দিন পর ডিম থেকে ছানা বের হলো। আহা, সবগুলো তো ফুটল না। চড়ুই মায়ের কষ্ট হলো। কয়টা ডিম ফুটল? বলো তো কয়টা ছানা বের হলো?

ওরে বাবা এত চন্দ্রবিন্দু! আর সব বাক্যেই দেখছি একটা করে ঝ আছে। এ তো দেখছি ঝ আর চন্দ্রবিন্দুর খেলা। আচ্ছা এমন খেলা তো অন্য অক্ষর নিয়েও খেলা যায়, তাই না?

মা মুরগির চারটি ছানা। খালপাড়ে তাদের বাড়ি। ছানাদের খাওয়াবে বলে কিছু গম আনতে মা মুরগি ছানাদের বাড়িতে রেখেই বেরিয়ে পড়ল। কিছুদূর গিয়ে শুনতে পেল বাড়ির দিক থেকে ছানাদের চিৎকার ভেসে আসছে। তারপর...?

কোরিয়া, সেনেগাল, ফিলিপাইন, সাইবেরিয়া, তাইওয়ান, মেক্সিকো, ভারত, চীন, নাইজেরিয়া এবং আমেরিকা-এই ১০টি দেশের মোট ১২টি গল্প নিয়ে চাঁদ সূর্যের রূপকথা। প্রতিটি গল্পই চাঁদ আর সূর্যকে নিয়ে একেবারেই অন্য রকম মজার গল্প।

বাংলাদেশের নদী নিয়ে লেখা ছড়ার বই নদী নেবে ২

এক রাজার হুকুমে একটা প্রকাণ্ড দেয়াল তোলা হল। দেয়ালটি আবার ধপাস করে ভেঙেও পড়ল। রাজা রেগে রাজমিস্ত্রিকে বেঁধে আনার হুকুম দিলেন।